মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ০৩:৫৮ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
কাল ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু, যা বলছে প্রধান দুই দল ঢাকা মহানগর পুলিশের এক সহকারী কমিশনার বদলি বিএসএফের পোশাকে সীমান্তে মাদকের কারবার করতেন রেন্টু কুতুবদিয়ায় নোঙর করেছে এমভি আবদুল্লাহ ভারতে চতুর্থ দফা লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ ও কাশ্মিরে কেমন ভোট হলো বিভাজন থেকে বেরিয়ে এসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করা উচিত : মির্জা ফখরুল মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে রাখা বেআইনি : হাইকোর্ট আমার পুরো ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গিয়েছিল : মনোজ মানবদেহে প্রথম ব্রেইনচিপ ইমপ্লান্টে ধাক্কা খেলো নিউরালিংক ফিলিস্তিনপন্থিদের বিক্ষোভে অংশ নেয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে ৫০ অধ্যাপক গ্রেপ্তার
নেপালের সাথে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করতে তৎপর চীন

নেপালের সাথে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করতে তৎপর চীন

স্বদেশ ডেস্ক:

ভারতেই আগেই নেপালের সাথে সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ঠ করার কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছে চীন। কলকাতাভিত্তিক আনন্দবাজার পত্রিকার খবরে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
এতে বলা হয়, পুষ্পকমল দহল প্রচন্ড নেপালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেয়ার সাথে সাথে ভারত এবং চীনের মধ্যে দড়ি টানাটানি শুরু হয়েছিল বলেই দাবি ভারতীয় কূটনৈতিক শিবিরের। অতি দ্রুত তার সাথে প্রথম বৈঠকটি করার জন্য তাই তৎপর হয়েছিল ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কিন্তু তারই মধ্যে নেপালে নিজেদের ভূকৌশলগত গুরুত্ব এবং সংযোগ বাড়াতে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে চীন। নেপাল ও চীনের মধ্যে আন্তঃসীমান্ত রেলপথের থমকে থাকা প্রকল্পকে আবার জাগিয়ে তোলা হচ্ছে। এই রেল সংযোগ এমনিতেই ভারতের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের চিন্তার কারণ।

আনন্দবাজার পত্রিকা জানায়, বেইজিং একটি কারিগরি দলকে কাঠমান্ডু পাঠিয়ে দিয়েছে। তারা নেপালের রাজধানী থেকে তিব্বত স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল পর্যন্ত রেল প্রকল্পের বিভিন্ন খুঁটিনাটি দিকগুলো খতিয়ে দেখে রিপোর্ট তৈরি করছে। পাশাপাশি তিন বছর বন্ধ থাকার পর নেপাল থেকে রাসুওয়াগড়ি-কেরুং সীমান্ত দিয়ে পণ্য চীনে আসার বিষয়টিতে অমুমতি দিয়েছে বেইজিং। গত রোববার প্রচন্ড পোখরা আঞ্চলিক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্বোধন করেছেন। তাৎপর্যপূর্ণভাবে এই বিমানবন্দরটি বানিয়ে দিয়েছে চীন। নেপালে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ওয়াং শিং একটি টুইট করে জানিয়েছেন, এই পোখরা বিমানবন্দর চীন-নেপাল সহযোগিতার একটি অন্যতম প্রকল্পই শুধু নয়, এটি চীনের মহাযোগাযোগ প্রকল্প ওবর-এর অন্তর্গতও বটে।

পত্রিকাটি জানায়, ১৯৯৬ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত অতি বাম চরমপন্থার নেতৃত্ব দেয়া প্রচন্ডের সাথে চীনের ঘনিষ্ঠতা রয়েছে। ২০০৮-এ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে প্রথম সরকারি সফরটি তিনি বেইজিংয়ে করেন। সেটি ছিল ঐতিহ্য ভাঙা, কারণ তার আগের ৫০ বছরে তার সবপূর্বসূরি আসনে বসার পরে প্রথম গন্তব্য হিসেবে ভারতকেই বেছে নিয়েছিলেন। তবে ২০১৬ সালে দ্বিতীয় দফায় প্রচন্ড প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে প্রথম সরকারি সফরে নয়াদিল্লিতেই গিয়েছিলেন।
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877